1. admin@pathagarbarta.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
অগ্রণী আর্ট এন্ড কালচারের ব্রিটিশ রাজা কর্তৃক কিং এ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তিতে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে আনন্দ উল্লাস পাঠাগারে বিশেষ আবদানের জন্য গুণীজন সংবর্ধনা পেলেন শাহাদত হোসেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় সরকারি গণগ্রন্থাগারের আয়োজনে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত এনায়েত হাসান মানিক : শোকাঞ্জলি’ প্রকাশনা ও স্মরণানুষ্ঠান অনুষ্ঠিত  বিনতা দেবীর গল্পগ্রন্থ রোদেলা স্টেশনে’র মোড়ক উন্মোচন ময়মনসিংহে আট দিনব্যাপী বিভাগীয় বইমেলার শুভ উদ্বোধন কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য স্মরণে নির্বাচিত কবিতা পাঠ ও আবৃত্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত লুটনে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ স্মরণে “সবার প্রিয় রাণী যে তুমি” প্রথম বাংলা গান নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান সিলেট বিভাগের ৬জন লেখককে দেয়া হচ্ছে ‘‘কেমুসাস‘‘ সাহিত্য পুরস্কার লন্ডনে বর্ণাট্য আয়োজনে বিসিএ‘র ১৭তম এওয়ার্ড বিতনী অনুষ্টান অনুষ্ঠিত

একজন এনামুল হাবীব ও আমাদের গ্রন্থাগার

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : বুধবার, ২৪ জুলাই, ২০২৪
  • ২৩৬ বার পঠিত

একজন এনামুল হাবীব ও আমাদের গ্রন্থাগার

রত্নদীপ দাস (রাজু)

স্মরণাতীত কাল থেকে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের এক গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে রেখেছে আমাদের নবীগঞ্জ উপজেলা। রাজনীতি, প্রশাসন, শিক্ষা, সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন সেক্টরে নবীগঞ্জের গুণী সন্তানগণ স্ব স্ব কর্মগুণে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে কালে কালে মহিমান্বিত হয়ে আছেন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য- মোদাব্বীর হোসেন চৌধুরী (ব্রিটিশ শাসনামলে আসাম সরকারের মন্ত্রী), প্রভাত মোহন ঘোষ (হবিগঞ্জ মহকুমার তৃতীয় গ্রেজুয়েট ব্যক্তি), শাহ্ এএমএস কিবরিয়া (সাবেক অর্থ মন্ত্রী), দেওয়ান ফরিদ গাজী (সাবেক মন্ত্রী), মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তি শ্যামাপ্রসন্ন দাশগুপ্ত (বিধুবাবু; সাবেক জমিদার ও চেয়ারম্যান, নবীগঞ্জ), শিক্ষাবিদ আব্দুল আজিজ চৌধুরী (সাবেক এমপিএ), শিক্ষাবিদ দরছ আলী, শিক্ষাবিদ কৃষ্ণ কান্ত পাল (মদনমোহন কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ), প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান (প্রাক্তন উপাচার্য, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়), শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক অনুদ্বৈপায়ন ভট্টাচার্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) চন্দ্র কান্ত দাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর (অব.) সুরঞ্জন দাস প্রমুখ। তেমনি আরেক কৃতিজন মো: এনামুল হাবীব।

সাহিত্য-সংস্কৃতি-মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ করার সুবাদে নবীগঞ্জের অনেক খ্যাতনামাদের সাথে আমার সান্নিধ্য লাভের সৌভাগ্য হয়। এমনি করে সমমনাদের নিয়ে নবীগঞ্জের এককালের শিক্ষাব্রতী, সাহিত্য-সাংস্কৃতিক-রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব প্রয়াত কুটিশ্বর বাবুর নামানুসারে ‘কুটিশ্বর দাশ স্মৃতি সাহিত্য পরিষদ’ (২০১১) গঠন করি। এই সাহিত্য সংগঠনের নিয়মিত প্রকাশনার অংশ হিসেবে ২০১৫ সালে শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে বার্ষিক শারদ সংকলন ‘আনন্দময়ীর আগমনে’-এর প্রকাশনার কাজ চলছে, আমি তখন পড়াশোনার সুবাদে সিলেটে অবস্থান করছি। এই সময়ে আমাদের মেসে একজন এসে বলল সিলেট সিটি কর্পোরেশন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এখন আমাদের নবীগঞ্জের কৃতি সন্তান জনাব মো: এনামুল হাবীব। ভাবলাম যেহেতু নবীগঞ্জের লোক, একটা সাক্ষাৎ করে আসি। যেই চিন্তা সেই কাজ। আমরা ৪/৫ জন মিলে তাঁর অফিসে গেলাম। পরিচয় পর্বের পর বললাম, আমরা একটা শারদ সংকলন প্রকাশনার কাজ করছি আপনার সহযোগিতা চাই। তিনি আপ্যায়ন করে বললেন, ‘দেখা যাক’। কয়েকদিন পর তাঁর অফিসের একাউনন্টেড ভানু জয় দাস ফোন দিয়ে বললেন, ‘আপনাদের জন্য পাঁচ হাজার টাকার একটা চেক বরাদ্দ হয়েছে, এসে নিয়ে যান।’ আমরা খুবই আনন্দিত ও অনুপ্রাণিত হলাম তাঁর আন্তরিক সহযোগিতা পেয়ে। এরপর অনেক দিন পেরিয়ে যায়। বিশ্ব ব্যাপী করোনা মহামারির কারনে বাড়িতে অবস্থান করছি এবং আমার প্রতিষ্ঠিত ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী রবীন্দ্র চন্দ্র দাস গ্রন্থাগার’ এর পাঠকদের নিয়ে পঠন, পাঠন সহ এ জাতীয় বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে সময় অতিবাহিত করছি। এই সময়ে (জানুয়ারি, ২০২১) অনলাইন পত্রিকায় পুরাতন একটা খবর পড়লাম, আমাদের নবীগঞ্জের এনামুল হাবীব মহোদয় একটা পাঠাগারের নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন করেন এবং জানলাম তিনি স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট-৩ (এলজিএসপি-৩) এর প্রকল্প পরিচালক (যুগ্ম সচিব)। এরপরই তাঁর সাথে যোগাযোগ করলাম, বললাম আমাদের গ্রন্থাগারের জন্য একটা ভবন নির্মাণের ব্যবস্থা করতে। তিনি গ্রন্থাগারের নিজস্ব জমি আছে কি-না এবং বই, পাঠক, পাঠ সেবা, নিবন্ধন সহ যাবতীয় কার্যক্রমের খোঁজ নিলেন। বললেন, ‘আমি চেষ্টা করে দেখবো’। কিছু দিন পর হবিগঞ্জ জেলার ডিএফ আমাকে ফোন দিয়ে জানালেন গ্রন্থাগারের ঘর নির্মানের জন্য স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট-৩ (এলজিএসপি-৩) থেকে (২০২০-২১) অর্থবছরে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে এবং বললেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহেবের সাথে যোগাযোগ করতে। এর পরপরই তৎকালীন চেয়ারম্যান জনাব ছাইম উদ্দিন সাহেব এসে গ্রন্থাগারের জায়গা পরিদর্শন ও মেজারমেন্ট করেন।

গ্রন্থাগারের ঘর নির্মানের বরাদ্দের খবর আমাদের গ্রন্থাগার সংশ্লিষ্টদের ভীষণভাবে আন্দোলিত করে। আমি দীর্ঘদিন ধরে বই পড়া ও পাঠাগার আন্দোলন নিয়ে কাজ করার সুবাদে দেশের বিভিন্ন জেলার বেসরকারি গণগ্রন্থাগারের প্রতিনিধিদের সাথে ভালো যোগাযোগ থাকায় তাঁদের সাথেও বিষয়টা শেয়ার করি। তাঁরাও জানতে পেরে পরামর্শ নেন কিভাবে তাঁরা তাঁদের গ্রন্থাগারের জন্য ভবন পেতে পারেন। আমাদের দেশের সব জায়গাতেই কিছু সংখ্যক মানুষ থাকে, যারা সর্বদা সূক্ষ্ণ ষড়যন্ত্রের অনুশীলনে অভ্যস্ত। যা আমাদের দেশে ‘ভিলেজ পলিটিক্স’ বা ‘গ্রাম্য রাজনীতি’ নামে পরিচিত। এ জাতীয় লোকেরা স্বভাবতই এলাকার বিভিন্ন মহৎ উদ্যোগকে নিজেদের স্বার্থে বা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য বাধাগ্রস্ত করে থাকে। আমাদের ক্ষেত্রেও এর ব্যাত্যয় ঘটেনি। আমার প্রতিষ্ঠিত গ্রন্থাগারে সরকারিভাবে অবকাঠামো নির্মাণ হচ্ছে এই সংবাদ কোন কোন লোকের হৃদয়কে লোহার শলাকার মতোই বিদ্ধ করে। তারা গ্রন্থাগারের বরাদ্দ বাতিল করতে নানা ভাবে পায়তারা চালায়। এ কাজের জন্য তারা কয়েকজন কর্মকর্তার সাথেও যোগাযোগ করে। এমনকি তাদের অপচেষ্টায় বরাদ্দ চূড়ান্ত হওয়ার পরও গ্রন্থাগারের কার্যক্রম ও জমি নিয়ে তদন্ত হয়। এতে আমি বিস্মিত বা হতবাক হইনি। কারন এসবের পূর্ব অভিজ্ঞতা আমার রয়েছে। এসময় একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী তার লোকদের দিয়ে অপপ্রচার চালান যে, সাখোয়া বাজারে পাঠাগার নির্মানের জন্য বরাদ্দ আসছে কিন্তু বর্তমান চেয়ারম্যান ছাইম উদ্দিন সাহেব নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের জন্য উক্ত বরাদ্দ মুক্তাহার গ্রামে দিয়েছেন। বাস্তবে সাখোয়া বাজারে বা এর আশাপাশে কোন পাঠাগারই নেই। এমনকি ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী রবীন্দ্র চন্দ্র দাস গ্রন্থাগার’ ৭নং করগাঁও ইউনিয়নের একমাত্র গণগ্রন্থাগার এবং নবীগঞ্জ উপজেলার একমাত্র সরকারি নিবন্ধিত গণগ্রন্থাগার। আর সবচেয়ে বড় কথা এই বরাদ্দ প্রদান করেছেন স্বয়ং প্রকল্প পরিচালক (পিডি) মো: এনামুল হাবীব। অবশ্য এতো কিছুর পরও তাদের দুরভিসন্ধিমূলক অপচেষ্টা আলোর মুখ দেখেনি। কথা গুলো লিখলাম, কারন এগুলো গ্রন্থাগারের ইতিহাসের সাথে প্রসঙ্গিক। ভালো উদ্যোগ সমূহ যুগে যুগে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে এভাবেই বাস্তবায়ন হয়। ইতিহাস ষড়যন্ত্রকারীদের সবসময় আস্তাকুঁড়েই নিক্ষেপ করে, আর উদ্যোক্তাদের মনে রাখে যাঁরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুস্মরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকেন।

২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে গ্রন্থাগারের নতুন ভবনের কাজ শুরু হয় এবং একই বছরের ৮ সেপ্টেম্বর তারিখে নবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: ফজলুল হক চৌধুরী সেলিম, ভাইস চেয়ারম্যান এডভোকেট গতিগোবিন্দ দাশ, ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহীন দেলোয়ার সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নেতৃবৃন্দদের সাথে নিয়ে এক সুধী সমাবেশের মাধ্যমে গ্রন্থাগারের নবনির্মিত ঘরের শুভ উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের লোকাল গভর্ন্যান্স সাপোর্ট প্রজেক্ট-৩ (এলজিএসপি-৩) এর প্রকল্প পরিচালক শ্রদ্ধেয় মো: এনামুল হাবীব মহোদয়। এই দিনটি আমার জীবনের স্মরণীয় দিনগুলোর একটি। শুধু আমাদের গ্রন্থাগার নয়, গ্রামীণ জনপদের অবকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের প্রান্থিক পর্যায়ের যে সকল পাঠাগারের চিত্র তাঁর সামনে এসেছে তিনি সেই পাঠাগারের অবকাঠামো নির্মাণ করার জন্য বরাদ্দ প্রদান করেছেন। আমার জানা মতে তিনি- কুড়িগ্রাম জেলার উলিপুর উপজেলার সাতভিটা গ্রন্থনীড় পাঠাগার, সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার ঘাগটিয়া গণগ্রন্থাগার প্রভৃতি গ্রন্থাগারের নিজস্ব ভবন নির্মাণ করার মাধ্যমে দেশের পাঠাগার আন্দোলনের গতি সঞ্চারের মাধ্যমে আলোকিত জাতি গঠনে কাজ করে যাচ্ছেন। চর্যাপদ আবিষ্কারক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তাঁর লাইব্রেরি নামক প্রবন্ধে লিখেছেন- ‘যাঁহার যত বড়ো লাইব্রেরি, তিনি তত বড়ো পন্ডিত।’ কেননা- ‘গ্রন্থী ভবতি পন্ডিতঃ’। শ্রদ্ধেয় এনামুল হাবীব মহোদয় নিঃসন্দেহে একজন পন্ডিত ব্যক্তি। কারন তাঁরও একটি সমৃদ্ধ পারিবারিক পাঠাগার রয়েছে এবং তিনিও একজন পড়ুয়া মানুষ। তাঁর আরেকটা গর্বের পরিচয় হলো, তিনি দেশবরেণ্য সমাজবিজ্ঞানী, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য, সর্বজন শ্রদ্ধেয় শিক্ষাবিদ প্রফেসর মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান (১৯৪২ – ২০০৬) স্যারের গর্বিত সন্তান।

শ্রদ্ধেয় এনামুল হাবীব মহোদয় ছাত্র জীবনে যেমন ছিলেন মেধাবী, তেমনি কর্মজীবনেও মেধার স্বাক্ষর রেখেছেন নানাভাবে। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, রংপুর সহ বিভিন্ন জেলার ডিসি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের এলজিএসপি-৩ প্রকল্প পরিচালক (পিডি) সহ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন দপ্তরের দায়িত্ব সততা ও দক্ষতার সাথে পালন করে বর্তমানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হিসেবে কর্তব্যরত আছেন। তাঁর মতো সৎ ও দক্ষ কর্মকর্তারা তরুনদের আদর্শ। তাঁর মতো হৃদয়বান ও প্রজ্ঞাবান কর্মকর্তারাই পারেন দেশ ও জাতিকে সমৃদ্ধির পথে নিয়ে যেতে। তাঁর উত্তরোত্তর সাফল্য, সমৃদ্ধি, সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি এবং হৃদয়ের গভীরতম প্রদেশ থেকে আন্তরিক শ্রদ্ধা ও কৃতাঞ্জলি জ্ঞাপন করছি। ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী রবীন্দ্র চন্দ্র দাস গ্রন্থাগার’ এর ইতিবৃত্তে শ্রদ্ধেয় মো: এনামুল হাবীব মহোদয়ের অবদান এক গৌরবগাঁথা অধ্যায় হয়ে থাকবে।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক, পাঠাগার বার্তা; প্রতিষ্ঠাতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রী রবীন্দ্র চন্দ্র দাস গ্রন্থাগার, মুক্তাহার, নবীগঞ্জ, হবিগঞ্জ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!