1. admin@pathagarbarta.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাবের দুইদিনব্যাপী সাহিত্য পর্যটন মিশন মহেশখালী কক্সবাজার ৮ ও ৯ নভেম্বর নবীগঞ্জে শারদ সংকলন ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ প্রকাশিত স্বপ্নবিলাস উন্মুক্ত পাঠাগারের উদ্যোগে পাঠ প্রতিক্রিয়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সৌম্যেন অধিকারীর কণ্ঠে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ স্মরণে প্রথম বাংলা গান মিডল্যান্ডস সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ ইউকে সভায় বার্মিংহামে বিজয় দিবস পালনের সিদ্ধান্ত লেখা আহবান ইউকের বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভা অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার লন্ডনে আনন্দ ও উৎসবে দ্বাদশ বাংলাদেশ বইমেলা এবং সাহিত্য সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত

সরকারিভাবে তালিকাভুক্তি হলো ‘গোফরান স্মৃতি পাঠাগার’

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৬৮ বার পঠিত

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি : ‘চেতনার জাগরণে বই, জ্ঞানের মোহনায় পাঠাগার’- এই স্লোগান নিয়ে বই পড়া কার্যক্রমকে তৃণমূল পর্যায়ে আরও বেগবান করার জন্য সরকারি ভাবে তালিকাভুক্ত হলো লক্ষ্মীপুর জেলার সদর উপজেলায় অবস্থিত গোফরান স্মৃতি পাঠাগার।

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের পরিচালক মিনার মনসুুর স্বাক্ষরিত তালিকাভুক্তির সনদপত্র সম্প্রতি তুলে দেওয়া হয় পাঠাগারের সভাপতি মোঃ ইসমত দ্দোহা ‘র হাতে। তালিকাভুক্তি নম্বর জাগ্রকে/০৫৮৬, তারিখ ২৭/০৮/২০২৩। প্রাপ্ত আবেদন যাচাই – বাচাই করে নিয়মিত ‘ই-পাঠাগারের কার্যক্রম গতিশীল করার জন্য তালিকাভুক্তির সনদপত্র দিয়ে থাকে জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র। পাশাপাশি জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র বেসরকারি গণগ্রন্থাগারের প্রতিনিধিদের সদস্যদের দক্ষতা উন্নয়নে দিয়ে থাকে প্রশিক্ষণ।

২০১৮ সালের ২৫ শে আগস্ট লক্ষীপুর সদর উপজেলার ১১ নং হাজিরপাড়া ইউনিয়নের শিবপুর গ্রামে একদল তরুণদের উদ্যোগে গড়ে তোলা হয় এই পাঠাগার। সকলের সম্মতিক্রমে নাম নির্ধারণ করা হয় “গোফরান স্মৃতি পাঠাগার ” সেই থেকে যাত্রা শুরু এই স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের, বই পড়া কার্যক্রমের পাশাপাশি সামাজিক উন্নয়নমূলক ও সেবা মূলক কাজ করে যাচ্ছে পাঠাগারের মাধ্যমে ।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালে করোনাকালীন সময়ে সাধারণ মানুষ যখন নিজের জীবন জীবিকা নিয়ে ব্যস্ত সে সময়ে পাঠাগারের কর্মীগণ খুব সাবলীলভাবে জনসচেতনতামূলক প্রচারণার পাশাপাশি অসুস্থ ব্যক্তি ও পরিবারের পাশে ছিলো সহযোগিতার হাত নিয়ে।

পাঠাগারে নিয়মিত বই পড়া কার্যক্রমের পাশাপাশি সরকার ঘোষিত সকল জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয় স্থানীয় প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ রেখে। আয়োজন করা হয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।

স্থানীয় রাজনীতিবিদ, জনসাধারণ ও পাঠাগারের সদস্যদের সহযোগিতা ও পরামর্শে পরিচালিত হয় পাঠাগার কার্যক্রম। প্রশাসন ও জেলা গণগ্রন্থাগার এর সহযোগিতায় সরকারি অনুদান, বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার উপহার পেয়েছে এই পাঠাগার।

বর্তমানে পাঠাগারে রয়েছে প্রায় ১২০০ কপি বই, রয়েছে বিনোদনের মাধ্যম পত্রিকা ও ক্রীড়া সামগ্রী। রয়েছে প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র। যেখানে সকল পেশা শ্রেণীর লোকের সমাগম হয় নিয়মিত।

পাঠাগারের সভাপতি সাংবাদিক মো: ইসমত দ্দোহার প্রয়াত পিতা মো: আব্দুল গোফরান মিয়ার নামানুসারে ” গোফরান স্মৃতি পাঠাগার ” নামকরণ করা হয়। ওনার স্মৃতি রক্ষার মাধ্যমে সামাজিক শিক্ষা ও সংস্কৃতির বিকাশ ঘটানোই মূল উদ্দেশ্য। ব্যক্তি জীবনে জনাব মো : আব্দুল গোফরান মিয়া রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন বিভাগে কর্মরত ছিলেন। ১৯৯২ সালের জুন মাসে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!