1. admin@pathagarbarta.com : admin :
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
এবছর প্রভাতফেরি অনুষ্ঠিত হবে ২২ ফেব্রুয়ারি  লন্ডনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারক ঐতিহাসিক বাংলাদেশ সেন্টারে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব- এর শেষ কোথায় ? বাংলাদেশ বেতারের সুনামগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি হিসেবে নিয়োগ পেলেন ইয়াকুব শাহরিয়ার মৌলভীবাজারে বিএসপিএল- ২০২৫ টুর্ণামেন্টের ফাইনাল খেলা সম্পন্ন শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের মাধ্যমে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে- মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমান খান মধ্যনগরে অজিৎ স্মৃতি পাঠাগারে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপন জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত কিশোরগঞ্জের এনভাইরনমেন্টাল সাইন্স ক্লাব ও পাঠাগারে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপন স্মরণ: জননেতা সুরঞ্জিত সেন গুপ্তের  মতিয়ার চৌধুরী  জাগ্রত আছিম গ্রন্থাগারের উদ্যোগে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস পালিত 

লন্ডনে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি স্মারক ঐতিহাসিক বাংলাদেশ সেন্টারে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব- এর শেষ কোথায় ?

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ৬৩ বার পঠিত

লন্ডন থেকে মতিয়ার চৌধুরী : দেশের বাইরে লন্ডনে মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিস্মারক বলে পরিচিত নটিংহিল গেট এলাকার ২৪ পেমব্রিজ গার্ডেনের ঐতিহাসিক বাংলাংদেশ সেন্টারটি আঞ্চলিকতা, গ্রুপিং, কোন্দল ও ক্ষমতার লোভ ইত্যাদি বহুবিদ কারনে বন্ধ হওয়ার উপক্রম। এই সেন্টারটির সাথে রয়েছে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের অনেক স্মৃতি। এই সেন্টারকে ঘিরেই ১৯৭১ সালে লন্ডনে বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ব জনমত আদায়ে সভা-সমাবেশ মিছিল মিটিং হয়েছে। প্রবাসী সরকারের প্রতিনিধি বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী এই সেন্টারে বসে লন্ডনে ষ্টিয়ারিং কমিটি ও অন্যান্য কমিটির নেতৃত্ব দিয়েছেন। এই সেন্টারটি বাংলাদেশের অস্থায়ী দূতাবাস হিসেবেও ১৯৭৪ সাল পযর্ন্ত ব্যবহার করা হয় পরবর্তিতে ২৮ কুইন্সগেটে স্থানান্তরিত হয়।

লন্ডনের ব্রিটিশ বাংলাদেশী কমিউনিটির যারা মহান মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখেছেন বা প্রবাসে মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন তারাই এই সেন্টারটি কেনার উদ্যোগ নেন। তৎকালীল কমিউনিটি নেতারা বহুমুখী পরিকল্পনা নিয়ে এই ভবনটি প্রতিষ্টার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেন্টারটি প্রতিষ্টার পর থেকে এখানে কমিউনিটি সেবা-বিভিন্ন ধরনের সভাসমাবেশ সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ছিল বাংলাদেশীদের জন্য। এর অন্যতম ছিল বাংলাদেশী শিক্ষার্থী এবং চিকিৎসা ও ভ্রমনের জন্য যারা ব্রিটেনে আসতেন এই সেন্টারে অল্প খরচে সকলেই থাকা খাওয়ার সুবিধা পেতেন। সেন্টারটিকে লিজ দেওয়ার কারনে তা বন্ধ হয়ে গেছে। শুধূ এটি নয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর যারা বিভিন্ন দেশে শান্তি মিশনে অংশনিতেন বা যারা ব্রিটেনে বেড়াতে আসতেন তাদেরও এখানে কম খরছে থাকার সুযোগ ছিল। সেন্টারটি লিজ দেওয়ার কারনে সব সুবিধা চিরতরে বন্ধ হয়ে গেছে। এই সেন্টারে এখন আর নিয়মিত মিলাদ মাহফিল, জাতীয় দিবসগুলো নিয়ে সেমিনার আলোচনা সভা কিছুই আর হয়না। ৩৫ মিলিয়ন পাউন্ড মূল্যের ব্রিটিশ বাংলাদেশী কমিউনিটির এই ভবনটির ভবিষ্যত নিয়ে বাঙ্গালী কমিউনিটিতে বাড়ছে উদবেগ আর উৎকণ্টা।

বর্তমানে এই সেন্টারের পরিচালনা পর্ষদ দুভাগে বিভক্ত এক অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন দেলওয়ার হোসেন এবং তফজ্জল মিয়া । অন্য অংশের নেতৃত্বে রয়েছেন কমিউনিটি নেতা মহিবুর রহমান মুহিব ও প্রভাষক সহিদুর রহমান। উভয় পক্ষই নিজদের বৈধ বলে দাবি করছেন। এক পক্ষের হাতে রয়েছে সেন্টারের চাবি এবং ব্যাংক একাউন্ট। অন্যপক্ষের সম্বল সংবিধান। গেল ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ লন্ডন সময় রাত নয়টায় এইসব বিষয় নিয়ে কমিউনিটি নেতা ও সেন্টারের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান মহিবুর রহমান মুহিব ও সেক্রেটারী দেলওয়ার হোসেনের সাথে তাদের মোবাইল নাম্বারে ফোন করলে উভয়েই নিজকে বৈধ বলে দাবি করেন। তবে সেন্টারের পাঁচ মেম্বার ক্যাটাগিরি নিয়ে প্রশ্ন করলে কেউই এর সদুত্তর দিতে পারেননি।

সেন্টারের সাবেক সেক্রেটারী বীর মুক্তিযোদ্ধা খলিল কাজী ওবিই বলেন- “এই সেন্টারটি এখন আর সকল বাংলাদেশীদের বলা যাবেনা। সেন্টারটি এখন সিলেট অঞ্চলের দুটি উপজেলার মানুষের নিয়ন্ত্রনে, তাদের ইচ্ছেতেই কয়েক যুগ ধরে চলছে সেন্টারটি।”

সেন্টারের সাবেক সেক্রেটারী মুজিবুর রহমান মুজিবের সময় এই সেন্টারটি কোন ধরনের টেন্ডার ছাড়াই সাত বছরের জন্য লিজ দেয়া হয়। পরবির্তিতে দেলওয়ার হোসেন এই লিজ আরো সাত বছরের জন্য বর্ধিত করেন। সংবিধানে সেন্টারে কত জন মেম্বার হতে পারবেন তা নিদিষ্ট না থাকলেও বিগত কমিটি গুলোর নেতারা বলছেন- পাঁচ‘র বেশী সদস্য নেওয়া যাবেনা। এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো পছন্দ মত সদস্য নিয়ে সেন্টারকে নিজদের নিয়ন্ত্রনে রাখা। এর সত্যতা খঁজে পাওয়া যায় সাবেক সেক্রেটারী খলিল কাজী ওবিই‘র বক্তব্যে।

সেন্টারটি প্রতিষ্টা কালীন প্রথম ২৯জন ফাউন্ডার মেম্বার যারা এক হাজার পাউন্ডের উপরে দিয়েছেন, সোনালী ব্যাংক লন্ডন, বাংলাদেশ হাইকমিশন লন্ডন, বাংলাদেশ ম্যাডিকেল এসোসিয়েশন লন্ডন এবং টক হেএইচ নামের একটি চ্যারিটি সংগঠন মিলে সাড়ে সাত হাজার পাউন্ড বিনিয়োগ করে। তৎকালীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হোসেইন মুহাম্মদ এরশাদ বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে একলক্ষ ত্রিশ হাজার পাউন্ড দান করেন। এই সেন্টারটি ১৯৭১ সালে সকল দাতার অর্থে কেনা হলেও এই সেন্টারটি ১৯৮৩ সালে ঋনমুক্ত হয়।

যাদের উদ্যোগে সেন্টারটি কেনা হয় তারা ছিলেন খুবই দূরদর্শি এবং সৎ আর একারনেই এখানে তারা ৫ ক্যাটাগরির মেম্বার অন্তরভূক্ত করেন। আজকে ১পাউন্ড এর ভ্যালু ১৬০ টাকা। তখন লন্ডনে ঘরের ভাড়া ছিল ৫পাউন্ড ইনকামও ছিল সেই পরিমান। কারো বেতন ছিল সপ্তাহে ১০ পাউন্ড। সকলেই এখানে অবদান রেখেছেন কেউ দান করেছেন ১৯০০ পাউন্ড, কেউ দিয়েছেন ২ পাউন্ড । সকলে যাতে সমান সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারেন আর একারনেই পাঁচ ক্যাটাগরির মেম্বার করা হয় সাংবিধানিক ভাবে।

যারা একহাজার পাউন্ডের উপরে দিয়েছেন তারা ফাউন্ডার মেম্বার –যারা একহাজার পাউন্ড দিয়েছেন তারা পার্মানেন্ট মেম্বার, যারা একশ পাউন্ড দিয়েছেন তারা লাইফ মেম্বার , যারা বছরে ২ পাউন্ড করে চার পাউন্ড দিয়েছেন তারা জেনারেল মেম্বার, চারটি প্রতিষ্টান যারা সাড়ে সাতহাজার পাউন্ড দিয়েছেন তারা কর্পোরেট ফাউন্ডার মেম্বার। প্রথম কমিটিও এই ভাবে গঠন করা হয়। ২৯জন ফাউন্ডার মেম্বার থেকে কমিটি গঠন করার পূর্বে ২ জনের মৃত্যু হলে কমিটিতে জীবিত ২৭ জন ফাউন্ডার মেম্বার, কর্পোরেট ৪জন, ১১জন পার্মানেন্ট মেম্বার, এবং লাইফ ও জেনারেল মেম্বার থেকে ৭জন। এই ৪৯ জনের কমিটি গঠন করা হয়। এতেই স্পষ্ঠ যে সকলের সমতা রক্ষার জন্য ফাউন্ডাররা পাঁচ ক্যাটাগরির মেম্বার নিয়ে ৪৯ জনের ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠন করেন , যা গঠনতন্ত্রে উল্লেখ রয়েছে।

সেন্টার পরিচালনার সুবিদার্থে একটি গঠনতন্ত্র বা সংবিধান রচিত হয় ১৯৮৩ সালের ৯ই মে। ২৩জুন ১৯৯১ সালে বিশেষ র‌্যাজুলেশনের মাধমে সর্বশেষ সংশোধিত গঠনতন্ত্রটি যা চ্যারিটি কমিশন ও কোম্পেনী হাউজে সংরক্ষিত রয়েছে। সংবিধান মোতাবেক পরিচালনা পর্ষদে ৪৯ জন পরিচালক থাকবেন। লাইফ এবং জেনারেল মেম্বার থেকে প্রতি এমজিএম এর মাধ্যমে নিয়োগ প্রাপ্ত হবেন। পদাধিকার বলে সভাপতি থাকবেন হাইকমিশনার বা ভারপ্রাপ্ত হাই কশিনার। ব্যাংকে একটি একাউন্ট থাকবে তাতে ৩জন সিগনেসারী থাকবেন একজন হাইকমিশনের প্রতিনিধি অন্য দুইজন পরিচালনা পর্ষদ থেকে। বর্তমানে প্রতিষ্টানটি চ্যারিটি কমিশন ও কোম্পেনী হাউজে নিবন্ধিত রয়েছে । এতে পাঁচ ক্যাটাগরির মেন্বার থাকার বিধান বহাল রয়েছে ।

ফাউন্ডার মেম্বার ২৭, কর্পোরেট ফাউন্ডর মেম্বার-৪ জন এই ৩১জন আজীবন কমিটিতে বহাল থাকবেন। পার্মানেন্ট মেম্বার -১১জন প্রতি দ্বিবার্ষিক সাধারন সভায় নির্বাচিত হয়ে আসবেন। লাইফ মেম্বার এবং জেনারেল মেম্বার-৭জন প্রতি বার্ষিক সাধারন সভায় পদত্যাগ করবেন এবং শূন্য পদগুলো নির্বাচনের মাধ্যমে পূরন করা হবে। গঠনতন্ত্র অনুয়ায়ী লাইফ এবং জেনারেল মেম্বারদের কমিটিতে এস্কটেনশন করার বিধান নেই –গঠনতন্ত্র মোতাবেক পদত্যাগ করতে হবে এবং পূনরায় নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে আসতে হবে। যারা বর্তমানে কমিটিতে রয়েছেন তারা সেন্টারের গঠনতন্ত্র ভঙ্গ করে এস্কটেনশন করে বহাল রয়েছেন এবং গঠনতন্ত্র পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে অপর পক্ষের অভিযোগ রয়েছে। এটা সেন্টার এবং ব্রিটিশ বাংলাদেশী কমিউনিটির জন্য শুভকর নয়। বাংলাদেশ সেন্টারের ৫৪ বছরের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ২০২৩ সালের ২৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সেন্টারের ইলেকশন হয় দুটি প্যানেলের মাধ্যমে। একটি রেড প্যানেল অন্যটি ও গ্রীণ প্যানেল । সেন্টারের গঠনতন্ত্র মোতাবেক প্যানেল ভিত্তিক নির্বাচেনের বিধান না থাকলেও উভয় পক্ষই গঠনতন্ত্র অমান্য করে এভাবে প্যানেল ওয়াইজ নির্বাচন করেন কোন পক্ষই সংবিধান বা গঠনতন্ত্রের ধার ধারেননি।

এই নির্বাচনে রেড প্যানেল থেকে ১৮জন এবং গ্রীন প্যানেল থেকে ১৭জন নির্বাচিত হন। এই নির্বাচন নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে । নিয়ম হলো পার্মানেন্ট মেম্বার থেকে ২০জন লাইফ ও জেনালের মেম্বার থেকে ১৫জন। এই নির্বাচনে দুই প্যানেলে ১৮ এবং ১৭ জন করে নির্বাচিত হন। এখানেই দেখা দেয় বিপত্তি। গঠনতন্ত্র এবং প্রথম কমিটির আলোকে এই নির্বাচন হয়নি।

সেন্টারটির অতীথ বিশ্লেষন করলে দেখা যায় কোন কমিটিই গঠনতন্ত্র মোতাবেক সেন্টারটি পরিচালননা করেননি। যদিও ব্রিটেনে বসবাসরত ব্রিটিশ বাংলাদেশীদের সকলের এখানে অংশ গ্রহন ও মেম্বার হওয়া বা নির্বাচন করার অধিকার রয়েছে। সব সময়ই দেখা গেছে এই সেন্টারটি যারা পরিচালনা করেছেন বা করেছন সকলেই একটি বিশেষ অঞ্চলের মানুষ। লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারটি বিয়ানীবাজার-গোলাপগঞ্জি হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। এখনও সেন্টারটি এই বলয় থেকে বেরুতে পারেনি। পদাধিকার বলে হাইকমিশনার প্রেসিন্ডেনট থাকলেও সব সময় প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন নির্বাচিত সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট। বর্তমানে চলছে নেতৃত্বের দন্দ উভয় পক্ষই সাংবাদিক সম্মেলন পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন করে যাচ্ছেন। এর শেষ কোথায় কারো জানা নেই।

এখানে উল্লেখ্যে ২৭জন ফাউন্ডার মেম্বার থেকে ১৭জন, ২৬ নভেম্বর ২০২৩ সালের নির্বাচনের পূর্বে মৃত্যুবরন করেন। এই ১৭টি শূন্য পদ পূরন করার ক্ষেত্রে পার্মান্টে মেম্বার থেকে ম্যাজরিটি ৯জন, লাইফ এবং জেনারেল মেম্বার থেকে ৮জন এই ভাবে ১৭টি শূন্য পদ পূরন করার কথা গঠনতন্ত্রে রয়েছে। গঠনতন্ত্র মাফিক ২০জনের স্থলে ১৮জনকে নির্বাচিত করেন। গঠনতন্ত্রে লাইফ এবং জেনারেল মেম্বার থেকে ১৫জন নির্বাচিত করার বিধান থাকলেও এখানে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে ১৭জনকে নির্বাচিত করা হয়।

অন্য একটি সূত্রে জানা গেছে সেন্টারের পেছনের অংশের খালি জমিতে বিল্ডিং নির্মানের জন্য একটি ডেভলাপার কোম্পেনেীর সাথে আলাপ আলোচনা চলছে। তে যদি কোম্পেনী বিল্ডিং নির্মান করে এর থেকে আসতে পারে কয়েকশ মিলিয়ন পাউন্ড। এই সেন্টারটির দন্দ নিরসনে লন্ডস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশন , সেন্টারের গঠনতন্ত্র বিশেষজ্ঞ এবং কোম্পেনী হাউজ ও চ্যরিটি কমিশন বিষয়ক আইন বিশারদ মোহাম্মদ ইফতেখার আহমেদ (শিপন) সহ কমিউনিটির বিশিষ্টজনদের এগিয়ে আসা উচিত। নতুবা ব্রিটিশ বাঙ্গালীর ঐতিহ্যের স্মারক এই প্রতিষ্টানটি ধ্বংশ হয়ে যেতে পারে।

এই সেন্টারের অভিবাবক হিসেবে সেন্টারের চেয়ার লন্ডনে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার সেন্টারের গঠনতন্ত্রের ৪২ ধারা মোতাবেক দ্বিবার্ষিক নির্বাচন শেষে সেন্টারের চেয়ারপার্সন হিসেবে ৪৯ সদেস্যের নির্বাচিতদের নিয়ে প্রথম সভা আহবান করেন। এবং নির্বাচিত ৪৯ প্রতিনিধির ভোটের মাধ্যমে সর্বপ্রথম সাতজন ভাইস চেয়ার নির্বাচিত করবেন, দ্বিতীয় একজন জেনারেল সেক্রেটারী ও তিনজন জয়েন্ট সেক্রেটারী, একজন চীপ ট্রেজারার ও দুইজন জয়েন্ট ট্রেজারার এই সাংবিধানিক ১৪টি পদ সেন্টারের চেয়ার পার্সন ঘোষনা করবেন। অবশিষ্ট ৩৮ সদস্যদের নিয়ে নির্বাহী কমিটি ও উপকমিটি গঠন করে ঘোষনা দেবেন গঠনতন্ত্রের ৪৪ এবং ৪৫এ এবং ৪৫বি ধারা মোতাবেক।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!