1. admin@pathagarbarta.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাবের দুইদিনব্যাপী সাহিত্য পর্যটন মিশন মহেশখালী কক্সবাজার ৮ ও ৯ নভেম্বর নবীগঞ্জে শারদ সংকলন ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ প্রকাশিত স্বপ্নবিলাস উন্মুক্ত পাঠাগারের উদ্যোগে পাঠ প্রতিক্রিয়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সৌম্যেন অধিকারীর কণ্ঠে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ স্মরণে প্রথম বাংলা গান মিডল্যান্ডস সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ ইউকে সভায় বার্মিংহামে বিজয় দিবস পালনের সিদ্ধান্ত লেখা আহবান ইউকের বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভা অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার লন্ডনে আনন্দ ও উৎসবে দ্বাদশ বাংলাদেশ বইমেলা এবং সাহিত্য সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত

রোদ পোহালে কমবে করোনা ঝুঁকি

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২২
  • ১৯৭ বার পঠিত

রোদ পোহালে কমবে করোনা ঝুঁকি

লিয়াকত হোসেন খোকন

প্রতিদিনই কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। ডেল্টা
ওমিক্রন সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজন সচেতনতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় এমন খাদ্যাভাস ও জীবনযাপনের নিজেকে অভ্যস্ত করে তোলা। করোনা থেকে রক্ষা পেতে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় রোদ পোহাতে পারেন। দেহের মোট চাহিদার
৮০ শতাংশ ভিটামিন ডি সূর্যালোক থেকে পাওয়া সম্ভব। বাদবাকীটা খাবার থেকে পাওয়া যেতে পারে। তাই ভিটামিন ডি পেতে সূর্যালোকের ওপরই নির্ভরশীল হতে হবে। মোট চাহিদার ৮০ শতাংশ ভিটামিন ডি সূর্যালোক থেকে পাওয়া সম্ভব – আর এই ভিটামিন ডি এর অভাবে ফুসফুস বা শ্বাসনালীতে ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে পারে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, করোনাকালে ভিটামিন সি এর মতো ভিটামিন ডি -ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত রোদ পোহান বা সূর্যের আলোর নীচে থাকেন, তাদের শরীরে ইমিউনিটি তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি থাকে। করোনা -ওমিক্রনের এই সময়টাতে সুযোগ পেলে খানিকক্ষণ রোদ পোহাতে পারেন। জেনে নিন শরীরে
ভিটামিন ডি এর ঘাটতি হলে কী কী হতে পারে। ফুসফুস বা শ্বাসনালীতে ভাইরাসের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন ডি। এর অভাব থাকলে ফুসফুসে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে ভাইরাস। ওবেসিটি বেড়ে যেতে পারে। ওজন বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই তা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারেন। কোভিড এবং নিউমোনিয়া একসঙ্গে হলে ভীষণ বিপজ্জনক। কোভিড আক্রান্ত রোগীর দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা যখন অতিরিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করে, তখন তাকে বলে সাইটোকাইন স্টর্ম। ভিটামিন ডি -এর অভাবে এটি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবন থাকে। কারণ, ভিটামিন ডি এর অভাব থাকলে যে কোনো ধরনের রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। ভিটামিন ডি -এর অভাব থাকলে যে কোনো ধরনের রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়, তাই প্রতিদিন নিয়ম করে প্রায় ৩০ মিনিট রোদ পোহানো প্রয়োজন। রোদ পোহানোতে যে উপকার পাওয়া যায়, তা কিন্তু অন্য কিছু থেকে পাওয়া সম্ভব নয়। শীতের সময় শরীরের কমপক্ষে ১৮ শতাংশ রোদ লাগাতে দিতে হবে। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত রোদ পোহালে উপকার বেশি পাওয়া যায়। আর এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর মাসগুলোতে রোদ থেকে ভিটামিন ডি পাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময়। যদি রোদ পোহানোর সুযোগ না থাকে তাহলে ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট বা ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার প্রতিদিন খাওয়ার চেষ্টা করুন। পোনা, মাগুর, স্যালমন মাছ, দুধ -ডিম, মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে। আর ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট নেওয়ার আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

লেখক : প্রাবন্ধিক ; রূপনগর, ঢাকা, বাংলাদেশ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!