1. admin@pathagarbarta.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বাংলাদেশ পোয়েটস ক্লাবের দুইদিনব্যাপী সাহিত্য পর্যটন মিশন মহেশখালী কক্সবাজার ৮ ও ৯ নভেম্বর নবীগঞ্জে শারদ সংকলন ‘আনন্দময়ীর আগমনে’ প্রকাশিত স্বপ্নবিলাস উন্মুক্ত পাঠাগারের উদ্যোগে পাঠ প্রতিক্রিয়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সৌম্যেন অধিকারীর কণ্ঠে রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথ স্মরণে প্রথম বাংলা গান মিডল্যান্ডস সাহিত্য ও সংস্কৃতি পরিষদ ইউকে সভায় বার্মিংহামে বিজয় দিবস পালনের সিদ্ধান্ত লেখা আহবান ইউকের বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভা অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত “রাষ্ট্র সংস্কারে পাঠাগারের ভূমিকা” শীর্ষক সেমিনার লন্ডনে আনন্দ ও উৎসবে দ্বাদশ বাংলাদেশ বইমেলা এবং সাহিত্য সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত

অমর একুশে বইমেলা: তাড়াহুড়ো না করে জ্ঞানচর্চা বাড়ানোর পরামর্শ নতুন লেখকদের

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১২০ বার পঠিত

পাঠাগার বার্তা ডেস্ক : পাঠকের উপস্থিতিতে প্রতিদিনই প্রাণবন্ত হয়ে উঠছে অমর একুশে বইমেলা। নতুন লেখকদের নতুন নতুন বইয়ের দেখা মিলছে প্রতিদিনই। নতুন বইয়ের ভিড়ে মানসম্পন্ন বই খুঁজে পেতে পাঠকের বেগ পেতে হয় বরাবরই। এছাড়া কয়টা বই পাঠক মনে রেখেছে অথবা কয়জন নতুন লেখককে পাঠক আবার খুঁজেছে, এ প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।

বইমেলাকে ঘিরে নতুন লেখকদের খুব তাড়াহুড়ো করে বই প্রকাশ না করে জ্ঞানের চর্চা বাড়ানোর পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। তিনি মনে করেন, নতুন লেখকদের জানার পরিধিটা আরও বাড়াতে হবে। সময় নিয়ে নিজেদের লেখালেখি চর্চা করার পরামর্শ তার।

মুহাম্মদ জাফর ইকবাল আরও বলেন, যারা নতুন লেখক তারা মনে করেন, একটা বই ছাঁপানো খুবই গুরুত্বপুর্ণ। আর এমন অনেক প্রকাশকও আছেন, যাদের টাকা দিলেই তারা বই ছাঁপিয়ে দেন। এতে নতুন লেখকরা অনেকেই আনন্দ পান বটে। কিন্তু তাতে আসলে লেখক-পাঠক কারোরই কোনো লাভ হয় না।

নতুন প্রজন্মের পাঠকদের জন্যও আলোকবার্তা দিয়েছেন তিনি। জাফর ইকবাল বললেন, পৃথিবীর মানুষকে আমি দুইভাগে ভাগ করি। এক ভাগ বই পড়ে, আরেক ভাগ বই পড়ে না। যারা বই পড়ে তারাই পৃথিবী, সমাজ ও দেশকে চালায়। আর যারা পড়ে না, তারা হয়তো শুধু কোনোভাবে নিজেকেই চালায়। আমি মনে করি না যে ওদের জীবনে সফিসটিকেটেড কোনো আনন্দ আছে। খুবই স্থুল আনন্দ নিয়ে ওদের জীবন কাটাতে হয়।

গত বইমেলায় নতুন বই এসেছিল প্রায় সাড়ে ৪ হাজারের বেশি। এবারও সংখ্যাটা এমন হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কিন্তু পাঠকদের আক্ষেপ, এতো এতো নতুন বইয়ের ভীড়ে তারা মানসম্পন্ন বইটি কী করে খুঁজে পাবেন? অনেকের মতে, মানসম্পন্ন নতুন বইয়ের সন্ধানে বাংলা একাডেমির তরফ থেকে যদি কোনো উদ্যোগ নেয়া হতো, তাহলে পাঠক উপকৃত হতো।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!