1. admin@pathagarbarta.com : admin :
শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মৌলভীবাজারের দৈনিক মৌমাছি কন্ঠের ৮ম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান সম্পন্ন  নবীগঞ্জে ‘সনাতন-দীননাথ কল্যাণ ট্রাস্ট’ আয়োজিত সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগীতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা   শ্রীমঙ্গল অনলাইন প্রেস ক্লাবের উদ্যোগে মহান বিজয় দিবসে পুষ্পস্তবক অর্পণ এম.বি.পাঠাগার ও শিক্ষা সেবা কেন্দ্র কর্তৃক মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে চিত্রাংকন ও আবৃত্তি অনুষ্ঠিত নবীগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা রবীন্দ্র চন্দ্র দাস’র ৭ম মৃত্যু বার্ষিকী আজ দ্রোহ ও প্রেমের কবি হেলাল হাফিজ আর নেই মৌলভীবাজারে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত রোকেয়া সাখাওয়াৎ হোসেন রচিত ‘সুলতানার স্বপ্ন’ পাঠ উদ্বোধন নবীগঞ্জ প্রেসক্লাবের নির্বাচনী তফসিল ঘোষণাঃ ২৫ ডিসেম্বর নির্বাচন মুরারিচাঁদ কলেজে দিনব্যাপী লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ওয়ার্কশপ

ফিল্ম পলিটিক্স করে ‘ছুটির ঘণ্টা’ সিনেমা ছিনিয়ে নিয়েছিলেন শাবানা

পাঠাগার বার্তা
  • আপডেট সময় : সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১১১ বার পঠিত

পাঠাগার বার্তা ডেস্ক : সেই ১৯৮০ সালের কথা, মুক্তি পেয়েছে সিনেমা ‘ছুটির ঘন্টা’। কোন সিনেমাহলই ছবিটি চালাতে রাজি হয়নি, শেষ পর্যন্ত পরিচালক ইনিয়ে-বিনিয়ে কয়েকটি সিনেমাহলের মালিককে রাজি করালেন। মাত্র ২০ টি সিনেমাহলে মুক্তি পেয়ে ছিলো, এদেশের অন্যতম সেরা ছবি ‘ছুটির ঘন্টা’! তারপরের ঘটনা অবশ্য ইতিহাস। এরপর সারা দেশে কোথাও চার-পাঁচ সপ্তাহ, কোথাও এক-দুই থেকে পাঁচ মাসও ছবিটি চলেছে।

‘ছুটির ঘন্টা’য় শিক্ষার্থীর চরিত্রে অভিনয় করে কালজয়ী হয়ে আছেন শিশুশিল্পী মাস্টার সুমন। ১৯৮০ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটির অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করে প্রশংসিত হন নায়করাজ রাজ্জাক, শাবানা, সুজাতা, শওকত আকবর, এবং এ টি এম শামসুজ্জামানরা।

তবে অনেকেরই অজানা আজিজুর রহমান পরিচালিত এ সিনেমায় শাবানা নন, অঞ্জনাকে নেয়া হয়েছিল প্রধান নারী চরিত্রে। ‘ফিল্ম পলিটিক্স’ করে সেই সিনেমা অঞ্জনার কাছ থেকে ‘ছিনিয়ে’ নেন শাবানা। এমনটাই দাবি করলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী অঞ্জনা।

ফেসবুকে সিনেমাটির মহরতের একটি ছবি পোস্ট করে অঞ্জনা অবাক করা এ তথ্য জানালেন। তিনি লেখেন, বিখ্যাত ‘ছুটির ঘণ্টা’ ছায়াছবির শুভ মহরতে আমি ও নায়করাজ রাজ্জাক ভাই, এবং গাজী মাজহারুল আনোয়ার ভাই, আজিজুর রহমান ভাই।

শাবানা আপা ফিল্ম পলিটিক্স করে ৪ দিন শুটিং হবার পরে ছবিটি আমার কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয়। কিন্তুু এই চলচ্চিত্রের প্রযোজক সত্য সাহা দাদা আমাকে দেয়া সাইনিং মানি ফেরত নেয়নি এবং ওনার প্রযোজনায় নির্মিত পরবর্তী চলচ্চিত্র ‘গুনাইবিবি’ ছায়াছবিতে সেটা এ্যাডজাস্ট করেন। সত্যি ইতিহাস কেউ কখনো মুছে ফেলতে পারেনা।

তার সেই পোস্টে অনেকেই বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। অভিনেত্রী মুনমুন লিখেছেন, ফিল্ম পলিটিক্স আগেও ছিল দিদি তবে যারা এসব বেশি করতো তারাই সবার কাছে ভালো মানুষ এর মর্জাদা পেয়ে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

এক ক্লিকে বিভাগের খবর

error: Content is protected !!